এই নোসোড, কার্সিনোসিনের সাথে, সম্ভবত রেপার্টরির সবচেয়ে অব্যবহৃত পলিক্রেস্ট। আমরা প্রায়ই রেপার্টরাইজেশনের ভিত্তিতে এই ঔষধটি প্রেসক্রাইব করতে পারব না। তাই কেস নেওয়ার সময় এই ঔষধটি খুঁজে বের করার জন্য আমাদের উচ্চ ধারণার সূচক থাকতে হবে যখন এটি নির্দেশিত হয়। যদিও অনেক কেসে মেডোরহিনামের সাধারণ মানসিক লক্ষণের কোনো ইঙ্গিত থাকে না, প্রায়শই রোগীর ব্যক্তিত্বই এই ঔষধটি প্রেসক্রাইব করার দিকে নিয়ে যায়।
চরম পর্যায়। মেডোরহিনামের রোগীকে একটি প্রচন্ডতা পূর্ণ হিসাবে বর্ণনা করা যায়। তার শারীরিক রোগবিজ্ঞানে, তার মানসিক অবস্থায়, তার জীবনের প্রায় সব দিকেই রোগী প্রচন্ডতার মধ্যে ওঠানামা করে: তার গ্রেড হয় “এ” অথবা “এফ”, তার কাজ এক মুহূর্তে মেধাপূর্ণ এবং পরের মুহূর্তে মেধাহীন, তার সম্পর্কগুলি প্রচ- ভালোবাসা বা ঘৃণায় পূর্ণ। সে অনিয়মিত আচরণ করে এবং মনে হয় তার মধ্যে অতিরিক্ত আবেগ অনুভব করার এক ধরনের বাধ্যতামূলক প্রয়োজন রয়েছে, যা তাকে চরম যৌন আচরণ, মাদক বা অ্যালকোহল সেবন, শারীরিক সহিংসতা ইত্যাদির দিকে ঠেলে দেয়।
আগ্রাসন: রোগীর মধ্যে প্রায়ই কঠোর অবস্থা দেখা যায়। সে আগ্রাসী ও সহিংস হয়ে ওঠে। তার আশপাশের মানুষের সঙ্গে খুব একটা যোগাযোগ থাকে না, তবে তা তার আত্মবিচ্ছিন্নতা থেকে নয় বরং এক ধরনের অন্তর্গত কঠোরতা ও আত্মকেন্দ্রিকতার কারণে। রোগী এমনকি পশু কিংবা নিজের সন্তানদের প্রতিও নিষ্ঠুর হয়ে ওঠে।
অন্য সময় বা অন্য কিছু রোগীর ক্ষেত্রে আমরা সংবেদনশীলতার সাথে এর বিপরীত অবস্থা দেখতে পাই। এই ধরনের রোগীদের মাঝে অন্তর্মুখিতা ও লজ্জাবোধ দেখা যায়, এমনকি কেসটেকিং এ কথা বলতেও অক্ষমতা দেখা যায়।
উদ্বেগ। রোগী প্রায়শই তার মানসিক অবস্থা সম্পর্কে দেখা যায় যে তারা একদিকে নিস্তেজ আবার অন্যদিকে খুব দুরন্ত। সে যা বলতে যাচ্ছিল তা ভুলে যায় বা বাক্যের মাঝে তার চিন্তার ধারা হারিয়ে ফেলে। মেডোরহিনাম রোগী দেখতে অনেকটা নাক্স ভমিকার মতো –কাজ পাগল ব্যক্তি।
অন্যান্য সময় সে এক ধরনের উদ্বিগ্ন ও তাড়াহুড়োর অনুভব করে, যা শুধুমাত্র তাকে চারপাশে ছুটোছুটি করতে বাধ্য করে না, বরং তার মাথার ভেতর এক ধরনের বন্য ও বিশৃঙ্খল অনুভূতিও সৃষ্টি করে। আমরা গবফড়ৎৎযরহঁস রোগীদের মধ্যে অতিরিক্তভাবে ধর্মপরায়ণ হয়ে পড়ার প্রবণতাও দেখা যায় । তারা প্রায়ই জোরালো ও ধর্মপ্রচারে তৎপর হয়ে ওঠে।কিছু ক্ষেত্রে চরম ভীতি এবং উদ্বেগের উপস্থাপন ঘটে।
শিশুরা। প্রায়ই গবফড়ৎৎযরহঁস এর শিশুর আচরণগত সমস্যাসহ আসে অথবা তার অন্যান্য শারীরিক উপসর্গের পাশাপাশি অতিরিক্ত আক্রমণাত্মক আচরণ দেখা যায়।
সে প্রায়ই ফ্যাকাশে রঙের হয় এবং দেখে মনে হয় যেন সে অপুষ্টিতে ভুগছে, প্রায়ই একজিমা, রাইনাইটিস বা অ্যাজমায় আক্রান্ত হয়।
সে প্রচ- রাগের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে পারে, বাবা-মাকে লাথি বা আঘাত করতে পারে, এবং অন্য শিশুদের সঙ্গে মারামারি করে।
বয়স্ক রোগীর মতোই, এই শিশুর মাঝেও প্রায়ই চরম আবেগপ্রবণতা দেখা যায়।
অন্যান্য গবফড়ৎৎযরহঁস শিশুরা সংবেদনশীল হয় এবং মানসিক আঘাতের কারণে বাবা-মা বা পরিবারের থেকে দূরে সরে যেতে দেখা যায়।
প্রায়ই পশুর প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি দেখা যায় এবং একই সঙ্গে নিষ্ঠুর আচরণও দেখা যায়।
যৌন বিকাশ এমনকি দুই বা তিন বছর বয়স থেকেই শুরু হয় এবং এই নোসোডে অজাচারমূলক(ইনসেস্ট-নিকট আত্মীয়দেও মধ্যে যৌনতা) প্রবণতা প্রবল থাকে।
ক্স উবংরৎব ঃড় ফড় ঃযরহমং ধঃ হরমযঃ: ইবপড়সবং ধপঃরাব, রহংঢ়রৎবফ, ড়ৎ বহবৎমবঃরপ ধভঃবৎ ংঁহংবঃ.
ক্স ঋববষং ঃরসব ঢ়ধংংবং ঃড়ড় ংষড়ষিু – ধষধিুং পযবপশরহম ঃযব পষড়পশ.
ক্স ঋড়ৎমবঃং যিধঃ ঃযবু বিৎব ধনড়ঁঃ ঃড় ংধু ড়ৎ ফড় – রহ ঃযব সরফফষব ড়ভ ধ ংবহঃবহপব!
ক্স ঈধহহড়ঃ ংঢ়বধশ রিঃযড়ঁঃ ৎঁংযরহম – ংঢ়বধশং ৎধঢ়রফষু ড়ৎ রসঢ়ধঃরবহঃষু.
ক্স ওসঢ়ঁষংরাব ধহফ ৎবপশষবংং – ড়ভঃবহ রিঃযড়ঁঃ ঃযরহশরহম ড়ভ পড়হংবয়ঁবহপবং.
ক্স অষধিুং রহ ধ যঁৎৎু – বাবহ যিবহ ঃযবৎব রং হড় হববফ.
ক্স এৎবধঃ ংবহংব ড়ভ মঁরষঃ – ধং রভ ঃযবু’াব ফড়হব ংড়সবঃযরহম ঃবৎৎরনষু ৎিড়হম.
ক্স খড়াবং ঃযব ংবধ ড়ৎ ভববষং নবঃঃবৎ ধঃ ঃযব ংবধংরফব.
ক্স ঋবধৎ ড়ভ ংড়সবড়হব নবযরহফ ঃযবস, বংঢ়বপরধষষু রহ ঃযব ফধৎশ.
িি.িফৎসফভবৎফড়ঁং.পড়স

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *